Title Title

বয়কট কোম্পানি

দ্যা কোকা-কোলা

ইসরায়েল

বয়কট ব্র্যান্ড

কিন্লে সোডা

ইসরায়েল

বাংলাদেশে কোকা-কোলা তাদের কার্যক্রম শুরু করে ১৯৬০-এর দশকে, বিভিন্ন সময়ের ব্যবধানে প্রতিষ্ঠানটি তাদের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করেছে এবং স্থানীয় বাজারে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে। বর্তমানে, বাংলাদেশে কোকা-কোলা বিভিন্ন ধরনের পানীয় সরবরাহ করে, যার মধ্যে কোকা-কোলা, ফান্টা, স্প্রাইট, এবং কিন্লে অন্যতম।  যদিও কিন্লে সোডা স্বাস্থ্যকর পানীয়জল হিসেবে পরিচিত, তবে এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ নয়। এর প্রধান উপাদান কার্বন ডাই-অক্সাইড শরীরে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিকর হতে পারে। নিয়মিত কার্বনেটেড পানীয় পান করলে হজমে সমস্যা, গ্যাস্ট্রিকের ঝুঁকি, এবং পেটের অস্বস্তি দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত সোডা পান করলে দাঁতের এনামেল ক্ষয় হতে পারে, যা দাঁতের সংবেদনশীলতা এবং ক্ষয়ের কারণ হতে পারে। এছাড়া, এটি পুষ্টিগুণহীন হওয়ায় শরীরের জন্য কোনো ইতিবাচক প্রভাব ফেলে না। সোডা পান করার সময় অতিরিক্ত খাওয়া বা অন্যান্য খাবারের প্রতি আসক্তি সৃষ্টি করতে পারে, যা ওজন বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের আগ্রাসন এবং ভারতের মুসলিমবিরোধী কার্যক্রমের প্রতিবাদে ‘পণ্য বয়কট আন্দোলন’ গতি পায়। বাংলাদেশের আলেম সমাজ ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ইসরায়েলি পণ্য বর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন। মসজিদ ও ধর্মীয় সমাবেশে পণ্য বয়কটের বার্তা ছড়িয়ে দিয়ে জনগণকে সচেতন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিশেষত, খাদ্য ও প্রযুক্তি পণ্য নিয়ে জনগণের মধ্যে ইসরায়েলি পণ্য চিহ্নিত করার প্রচার চলছে। সম্প্রতি বাংলাদেশিরা কোকা-কোলা কোম্পানির কিনলে সোডা পানীয় বয়কট করেছে। ইসরায়েল নির্বিচারে ২০২৪ সালে ৪৬০০০ জন মুসলিম গণহত্যার প্রতিবাদ বিশ্বমুসলিম সম্প্রদায়সহ বাংলাদেশের ওলামা-মাশায়েখগণ ইসরায়েলি পণ্য বয়কট বিষয়ে সচেতনামূলক কর্মসূচি দিচ্ছে।


ব্র্যান্ডের পণ্যসমূহ

কিনলে সোডা

ইসরায়েল

Title